নিজস্ব সংবাদদাতা:
সাহসী ভূমিকা রেখে অস্ত্র ও গুলিসহ সন্ত্রাসীকে গ্রেফতারে সহযোগিতার জন্য খুলনার সেই ট্রাফিক সার্জেন্ট রেকসনা খাতুনকে কেএমপি কমিশনারের পক্ষ থেকে সম্মানণা প্রদান করা হয়েছে। ১৮ জানুয়ারি কেএমপি সদর দপ্তরে পুলিশ কমিশনার মোঃ মাসুদুর রহমান ভূঞা এ সম্মানণা তুলে দেন। এসময় ট্রাফিক সার্জেন্টের সহায়তায় খালিশপুর থানা পুলিশের হাতে অস্ত্রসহ আসামী গ্রেফতারের স্বীকৃতি স্বরুপ নগদ অর্থ পুরস্কার প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, কেএমপি কমিশনার মোঃ মাসুদুর রহমান ভূঞা, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম) এসএম ফজলুর রহমান, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (উত্তর) মোল্লা জাহাঙ্গীর হোসেন, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, বিশেষ পুলিশ সুপার (সিটিএসবি) রাশিদা বেগম, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (সদর) মোহাম্মদ এহ্সান শাহ্, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (এফএন্ডবি) শেখ মনিরুজ্জামান মিঠু, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক বিভাগ) মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
আসামী গ্রেফতারের স্বীকৃতি স্বরুপ খালিশপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ কামাল হোসেন খাঁন, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) নিমাই চন্দ্র কুন্ডু, এসআই মোঃ রেজোওয়ান উজ্জামান, এসআই(নিঃ) পিযূষ দাস, এসআই মোঃ ফয়জুল ইসলাম, এএসআই মোঃ আনোয়ারুল হক, এএসআই মোঃ রাসেল খান, এএসআই মোঃ কামরুজ্জামান, কনস্টেবল মোঃ আকবর আলী এবং কেএমপি’র ট্রাফিক বিভাগের টিআই নওসের ওসমান, সার্জেন্ট রেকসনা, এটিএসআই মোঃ হুমায়ন, কনস্টেবল মোঃ ওবাইদুল্লাহ’কে নগদ অর্থ পুরস্কার প্রদান করেন।
উল্লেখ্য, গত ১৬ জানুয়ারি সন্ধ্যায় খুলনার বয়রা এলাকায় সন্ত্রাসীরা স্থানীয় ওয়ার্ড যুবলীগ নেতাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ককটেল নিক্ষেপ ও গুলি করে মোটরসাইকেলযোগে পালানোর সময় বেতার যন্ত্রের মাধ্যমে কর্তব্যরত পুলিশ সার্জেন্ট রেকসনা বার্তা প্রেরণ করে। গতিরোধ করার জন্য অনুরোধ জানালে ডিউটিরত ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের সহায়তায় খালিশপুর থানার অফিসার ইনচার্জসহ তার টীমের সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ২ টি পিস্তল, ১১ রাউন্ড গুলি এবং ০১ টি ককটেলসহ ০১ জন আসামীকে গ্রেফতার করে।